বিজয়ের বাংলাদেশ // পাঁচ সিটির ভোটের সাফল্যে নির্ভর করছে সংসদ নির্বাচনের ভবিষ্যৎ। বিএনপি না এলে নির্বাচন কতটা গ্রহণযোগ্য হবে তা কমিশনকে ভাবালেও, ভোট হবে আইন অনুযায়ী। কে আসবে না আসবে তা দেখার বিষয় নয় বলে জানিয়েছে ইসি। পাঁচ সিটি দিয়েই নিরপক্ষতার প্রমাণ দিতে চায় তারা।
তফসিল অনুযায়ী, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোট ২৫ মে। ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন হবে রাজশাহী ও সিলেট সিটি নির্বাচনের ভোট।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পাঁচ সিটি নির্বাচনেই অংশ নিয়েছিল বিএনপি। তবে এর পর স্থানীয় বা উপনির্বাচনে আর প্রার্থী দেয়নি তারা। এবারও দলীয়ভাবে অংশ না নেওয়ার বিষয়টি পরিষ্কার।
ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, ডিসেম্বরের শেষে বা ২০২৪ সালের জানুয়ারির শুরুতে হবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। তার আগে পাঁচ সিটির ভোটকে নিরপেক্ষতা প্রমাণের সুযোগ হিসেবে দেখছে কমিশন। তবে কোনো দল অংশ না নিলে তাদের কিছু করার নেই বলেও জানিয়েছেন ইসি সচিব।
ইসি সচিব আরও জানান, সংসদ নির্বাচনে ইভিএম না থাকলেও, সিটি নির্বাচনে এর ব্যবহার হচ্ছে। ভোটকক্ষে বসছে সিসিটিভি ক্যামেরাও।
কমিশন বলছে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে কঠোর অবস্থানে থাকছেন তারা। এ ছাড়া অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের স্বার্থে প্রার্থী বাছাইয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়েছে নতুন নির্দেশনা।
আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং নির্বাচন কমিশন, তিন পক্ষকেই বড় পরীক্ষায় ফেলেছে আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচন।
Leave a Reply