হাওলাদার মো: সোহেল; আসন্ন বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে উৎসব মূখর পরিবেশে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। ওয়ার্ডের পাড়া-মহল্লার অলি-গলিতে ছেয়ে গেছে পোষ্টারে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের প্রচারণার মুখরিত এলাকা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন প্রার্থীরা। নানা উন্নয়ণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করতে দিনে-রাতে ঘাম ঝরাচ্ছেন তারা। কার গলায় ঝুলবে বিজয়ের মালা এ নিয়ে ওয়ার্ড জুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
১৬, ১৭, ১৮ ওয়ার্ডে নির্বাচনী মাঠে কাউন্সিলর প্রার্থী থাকলেও আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন বিবিসি ১৬, ১৭, ১৮, নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী, বরিশাল সিটি করপোরেশনের ১৭ নং ওয়ার্ডের বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বরিশাল জেলার নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদিকা বিউটি আক্তার। তিনি দূর্দিনের নিরহ, অসহায়, গরীব মানুষের প্রিয়মূখ, হওয়াতে গণজোয়ার উঠেছে। এলাকায় জনসাধারণের মুখে মুখে শুধু তার কথা শুনা যাচ্ছে। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে হাটে-বাজারে শুধু বিউটি আক্তার নাম টি প্রচার হচ্ছে।
স্থানীয় জনসাধারণের দাবী, বিউটি আক্তার তিনি একজন ক্লিন ইমেজের প্রার্থী। তার বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের কোন অভিযোগ নেই। ওয়ার্ড বাসী এবার তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছে। এ ওয়ার্ডে প্রার্থীর ছড়াছড়ি হলেও তার কোন বিকল্প নাই।
ওয়ার্ডবাসীর নানামূখী সমাজ সেবা কর্মকান্ডেও কাজ করেছেন এবং বর্তমানেও করে যাচ্ছেন। এবং বিপদ আপদে আমরা তাকে পাই। তাই আসন্ন কাউন্সিলর হিসেবে আমরা তাকেই চাই।
১৮ নং ওয়ার্ডের তরুণ ভোটার সোহেল হোসেন বলেন, বিউটি আক্তার একজন ভালো ব্যক্তি, তিনি অতীতে মানুষের পাশে ছিলেন, অসহায় দের সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিতেন, মানবিক কাজে তাকে সব সময় পাওয়া যেত, প্রথম বার নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন, মানুষের উপকার করেছেন বলে আজ সবাই তার ডাকে সাড়া দিচ্ছেন, অন্য সব আসন্ন কাউন্সিলর প্রার্থীদের চেয়ে বর্তমান তার গণজোয়ার বইছে পাড়া মহল্লায়।
আসন্ন কাউন্সিলর প্রার্থী বিউটি আক্তার বলেন, আসন্ন বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সকলের দোয়া নিয়ে প্রচারণার কাজ শুরু করেছি। ওয়ার্ড বাসীর কাছ থেকে বিপুল সাড়া পাচ্ছি। আমি ওয়ার্ড বাসীর কাছে কৃতজ্ঞ। কাজ করার সুযোগ পেলে জনগণের কল্যাণে বাকিটা জীবন নিজেকে ওয়ার্ড বাসীর সেবায় বিলিয়ে দিতে চাই। আর অসমাপ্ত কাজগুলো করতে চাই। তিনি আরো বলেন- ভোট পবিত্র আমানত। কারো টাকার বিনিময়ে, ভয়-ভীতি ও প্রলোভনে পরে আপনার মূল্যবান ভোটটি নষ্ট করবেন না। কেও যদি জোর করে ভোট দিতে বাধ্য করে,ও ভয় ভীতি দেখায় আমাদের জানাবেন ও স্থানীয় থানায় জানাবেন, আমি জন প্রতিনিধি ছাড়া যেমন ওয়ার্ড বাসীর ডাকে সাড়া দিয়েছি, অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছি, নির্বাচনে জয় লাভ করলেও আপনাদের পাশে আছি না করলেও আপনাদের পাশে অতীতের মত সব সময় থাকবো।
উল্লেখ্য, আগামী ১২ জুন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
Leave a Reply